এটি সাইকোলজির একটি মজার শাখা। এখানে মানুষের অদ্ভুত সব ক্ষমতা নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। এমনই এক অদ্ভুত ক্ষমতা হলো টেলিপ্যাথি। টেলিপ্যাথি বলতে আসলে মানুষের অস্বাভাবিক বা অতি ইন্দ্রীয় যোগাযোগকে বুঝানো হয়। বলা চলে টেলিপ্যাথি হচ্ছে মানুষের মনের কথা বুঝতে পারা। এরকম বিষয়গুলো আলোচিত হয় প্যারা সাইকোলজিতে। জার্মান সাইকোলোজিস্ট ম্যাক্স দেসোর (১৮৬৭-১৯৪৭) সর্বপ্রথম সাইকোলজির এই শাখাটিকে সংজ্ঞায়িত করেন। আর ফ্রেডরিক ডবি্লউএস মেয়ার ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবারের মতো টেলিপ্যাথির সংজ্ঞায়ন করেন।