ঘড়ির ইংরেজি হল 'ক্লক' যার উত্পত্তি লাতিন শব্দ 'ক্লক্কা' থেকে। আর ইউরোপিয়ানরা 'ক্লক্কা'কে 'ক্লক' এ পরিণত করেছেন। মনে করা হয়, 700 বছর আগে আবিষ্কৃত হয়েছিল ঘড়ি। প্রথম মডেলটি বানান হয়েছিল ইউরোপেই। সেই সময় থেকে আজ পর্যন্ত ঘড়ির কাঁটা বাঁদিক থেকে ডানদিকেই ঘুরে চলেছে। ঘড়ির এই চলন হয়েছে সূর্য ঘড়ির চলন অনুযায়ী। মিশরীয় সভ্যতায় এই ঘড়ি ব্যবহার করা হত। প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে সূর্য ঘড়ি বানিয়েছিল মিশরীয়রা। ইউরোপ দেশটি অবস্থিত পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। তাই স্বাভাবিক নিয়েমেই সূর্যদেব সেখানে দক্ষিণ দিকে হেলে থাকেন। ফলে, সূর্য ঘড়িতে থাকা দণ্ডটির ছায়া বাঁদিক থেকে ডান দিকেই সরতে থাকত। এই চলন মেনে আজও ঘড়ির কাঁটা ঘুরে চলেছে বাঁদিক থেকে ডানদিকে।