151 বার দেখা হয়েছে
"খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
USD এর তথ্য অনুযায়ী,প্রতি ১০০ গ্রাম আপেলে রয়েছে ৫২ কিলোক্যালরি,শর্করা ১৩.৮১ গ্রাম,সুগার ৯.৫৯ গ্রাম,ফাইবার ২.৪০ গ্রাম, প্রোটিন০.২৬ গ্রাম, টোটাল ফ্যাট ০.১৭ গ্রাম,ফোলেট ৩ ম্যা.গ্রা.,ভিটামিন-কে ২.২ ম্যা. ভিটামিন-এ ৫৪ আই ইউ,ভিটামিন-ই ০.১৮ মি.গ্রা. এবং ভিটামিন-সি ৪.৬মি.গ্রা.। আপেল খাওয়ার উপকারিতা • আপেল মানেই ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস,ফ্লাভোনইয়েডস এবং পলিফেনলিক্সের ভাল উৎস। যা,সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য। • আপেল টার্টারিক এসিডের খুব ভাল উৎস। যা,ফ্রি র্যাডিকালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা করে। • প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন খাবার থেকে নানা ধরণের টক্সিক উপাদান গ্রহণ করে থাকি। আর,এই টক্সিক উপাদান গুলোকে আমাদের লিভার থেকে বের করে দিতে আপেলে থাকা পুষ্টি উপাদান সাহয্য করে। • যাদের হজমে সমস্যা এবং নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতে ভুগছেন তারা নিয়মিত আপেল খেতে পারেন।আপেলে বেশ ভাল পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। • যাদের দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে তারা আপেল খেলে দাঁতের সমস্যা অনেক কম থাকবে।আপেল কামড়ে এবং চিবিয়ে খাবার সময় আমাদের লালা নিঃসরণের পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে দাঁতের ক্ষয় হবার যে প্রক্রিয়া তা ধীর হয়ে যায়। তবে দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে হলে ভাল খাবার পাশাপাশি বছরে অন্তত একবার হলেও ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়া উচিত। • আপেলে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিস্কের ডোপামিন উৎপাদনকারী স্নায়ুকোষ গুলোর ভাঙ্গনকে প্রতিরোধ করে ফলে পার্কিনসন রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।এই রোগটি বেশি বয়স্কদের হয়ে থাকে। তাই,বাড়ির বড়দের সুস্বাস্থ্যের জন্য ও আপেল জরুরি। • যারা সপ্তাহে অন্তত ৫ টি আপেল খেয়ে থাকেন তাদের ফুসফুসের স্বাস্থ্য তুলানামূলক ভাল থাকে। বিশেষ করে কফ বা ঠাণ্ডার সমস্যা দূর করতে আপেলের জুস অনেক কার্যকর। • আমাদের বাইলে যখন অতিরিক্ত পরিমাণে কোলেস্টেরল জমে তখনই গলস্টোন ফর্ম করে। আর,এই জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার বা খাদ্য আঁশ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।আর,এই ফাইবারের খুব ভাল উৎস হল আপেল। সুতরাং,বলা যায় নিয়মিত আপেল খেলে গলস্টোন প্রতিরোধ সম্ভব। • আপেলে পটাশিয়াম থাকলেও পরিমাণে কম থাকে তাই,কিডনি রোগিদের জন্য আপেল খাওয়া নিরাপদ। • অনেকেই ভাবেন,মিষ্টি স্বাদের ফল বলে হয়ত ডায়াবেটিস রোগীরা আপেল খেতে পারবেন না। আপেল সলিউবল ফাইবারের খুব ভাল উৎস। আপেলে থাকা পেক্টিন রক্তে সুগার বেড়ে যাবার প্রক্রিয়াকে ধীর করে। তাই,ডায়াবেটিস রোগিরা প্রতিদিন মাঝারি সাইজের একটি আপেল নিশ্চিন্তে খেতে পারবেন। • অনেকেই ভাবেন গ্রীন আপেল বোধ হয় সবচেয়ে ভাল। তবে,আপেলের রঙ রেড বা গ্রীন যায় হোক না কেন পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে গ্রীন বা রেড প্রায় সমান।সুগার এবং শর্করা লাল আপেলে কিছুটা বেশি এবং গ্রীন আপেলে ফাইবার সামান্য বেশি থাকে। • শুধু আপেল নয় আপেল থেকে তৈরি আপেল সিডার ভিনেগার মেটাবলিজম বাড়াতে এবং দেহের টক্সিন সমূহ বের করে দিতে সাহায্য করে। • এছাড়া,শিশুর জীবনের প্রথম খাদ্য হিসাবে আপেল পিউরি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যসম্মত।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
2 টি উত্তর
1 টি উত্তর
9 ডিসেম্বর, 2019 "খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Aman
1 টি উত্তর
9 ডিসেম্বর, 2019 "খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Aman
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
27 জুন, 2019 "খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
9 ডিসেম্বর, 2019 "খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Aman
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর

34,035 টি প্রশ্ন

32,985 টি উত্তর

1,573 টি মন্তব্য

3,208 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
20 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 20 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 29663
গতকাল ভিজিট : 31045
সর্বমোট ভিজিট : 42372052
  1. MuntasirMahmud

    257 পয়েন্ট

    51 টি উত্তর

    2 টি গ্রশ্ন

  2. Limon54

    90 পয়েন্ট

    17 টি উত্তর

    5 টি গ্রশ্ন

  3. TeddyAhsan

    71 পয়েন্ট

    4 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

  4. TAKRIMISLAM

    68 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    18 টি গ্রশ্ন

  5. Jara

    53 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    3 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...