প্রত্যেক মুসলমান বিবাহিত নর নারী বা স্বামী - স্ত্রীর মধ্যেই কমবেশি বয়সের ব্যবধান থাকে। পারিবারিকভাবে হোক বা
ভালােবাসার বিয়ে হোক, দুজনের মধ্যকার বয়সের ব্যবধান নিয়ে সবাই কমবেশি ভাবেন৷ যদিও গুরুজনরা বলেন, স্বামী-স্ত্রী সমবয়সী হলে তাদের সম্পর্ক বেশিদিন টেকে না৷
আবার স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর বয়স বেশি হলে, সে সংসার সুখের হয় যেটা সবাই মনে করেন৷
এমন অনেক দম্পতিই আছেন, যেখানে নারীর বয়স বেশি, কোথাও পুরুষের বেশি ও নারীর কম৷
আসলে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে এখন আর কেউই বয়সের বিষয়ে মাথা ঘামান না। তবুও দাম্পত্য জীবনে বয়সের ব্যবধান প্রভাব ফেলতে পারে বলে মত অনেকের।
তাহলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য হলে ভালাে হয়?
একেক দম্পতির মধ্যকার বয়সের ব্যবধান একেক৷ তবে পুরুষের কম হলে আবার ভিন্নভাবে প্রভাব ফেলে সংসারে।
সর্বপরি দেখা যায়, কোনো দম্পতির মধ্যে বয়সের ব্যবধান
২ বছর। তবুও তারা দাম্পত্য জীবনে সুখী।