হিউম্যান বা মানুষ:
ইংরেজি বিশেষণিক 'মানুষ' শব্দটি হল পুরাতন ফরাসি 'humain' শব্দ থেকে ধার করা। যা শেষ পর্যন্ত ল্যাটিন 'hūmānus' থেকে বিশেষণ রূপ হোমো "মানুষ" শব্দটি নেয়া হয়েছে। শব্দটি একটি বিশেষ্য হিসাবে ব্যবহার (বহুবচন মানুষের হিসাবে) করা শুরু হয়েছিল ষোড়শ শতাব্দীর দিকে। আঞ্চলিক ইংরেজি শব্দ মানুষ(ম্যান) সাধারণত (মানবতার সমার্থক শব্দ), এবং পূর্বে কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের উল্লেখ করতে শব্দটি ব্যবহৃত হত যদিও এই ব্যবহারটি এখন অপ্রচলিত। পক্ষান্তরে 'মানুষ' শব্দের উৎপত্তি হয় 'মান' ও 'হুশ' শব্দদ্বয় যুক্ত হয়ে। (ভাবার্থ: 'মান' তথা 'আত্মসম্মানবোধ' এবং 'হুশ' তথা 'বিবেক' যার আছে সেই মানুষ।)
হোমো সেপিয়েন্স:
দ্বিপদী হোমো স্যাপিয়েন্স প্রজাতি ক্যারোলাস লিনিয়াস অষ্টাদশ শতকে তার বিখ্যাত গ্রন্থ Systema Naturae মাধ্যমে উল্লেখ করেছিলেন। জেনেরিক নাম হোমো ল্যাটিন homō "ম্যান" থেকে অষ্টাদশ শতকের দিকে ব্যবহার করতে শুরু করেছিল, শেষ পর্যন্ত "পার্থিব প্রাণী" (পুরাতন ল্যাটিন হোমো যা পুরাতন ইংরেজি গোমা "ম্যান," পিআইই ডেমেন থেকে যার অর্থ "পৃথিবী" অথবা "মাঠ")। প্রজাতি-নাম Sapiens যার অর্থ হল "বুদ্ধিমান" বা "বিজ্ঞ।" লক্ষ করুন যে ল্যাটিন শব্দ হোমো উভয় লিঙ্গকেই বোঝায় কিন্তু সেপিয়েন্স হল একবচন (যদিও স্যাপিয়েনের (sapien) মতো কোন শব্দ নেই)