চেহারাসহ শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলেও ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব। তাই ডিএনএ টেস্টের বিষয়টিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে বলে জানান সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। নিহত ব্যক্তির সঙ্গে বেঁচে থাকা স্বজনদের অনেক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় থাকে। নিহত ব্যক্তিকে সহজে শনাক্ত করা না গেলে স্বজনদের ডিএনএ নমুনা মিলিয়ে পরিচয় শনাক্ত করা হয়। নানা আইনি জটিলতা নিরসনেও ডিএনএ টেস্টের কোনও বিকল্প নেই। ডিএনএ টেস্টের জন্য নিহত ব্যক্তির দাঁত ও হাড় নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করা হয়। অন্যদিকে ভিকটিমের পরিবার বা রক্তসম্পর্কীয় স্বজনের রক্ত বা মুখের লালা সংগ্রহ করা হয়। কোনও কোনও সময় দুটিই সংগ্রহ করা হয়।