দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্রিটিশ সরকার কোহিমা এবং বার্মার অন্যান্য রণাঙ্গনমুখী যুদ্ধবিমান চালনার জন্য ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় একটি সামরিক বিমান অবতরণ ঘাঁটি নির্মাণ করে। তেজগাঁও বিমান বন্দরটিই ছিল পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম বেসামরিক বিমান বন্দর এবং তা পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হিসেবেও ব্যবহৃত হতো।
১৯৪১ সালে এই তেজগাঁও বিমান বন্দর নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
১৯৪৩ সালের শুরুতে তেজগাঁও-এর নির্মাণাধীন রানওয়েতে রাজকীয় ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি হালকা যুদ্ধবিমান অবতরণ করে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এই তেজগাঁও বিমান বন্দরটিই একাধারে আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে।
তথ্যসূত্রঃ- বাংলাপিডিয়া।