ক্ষারক হলো ধাতব অক্ষাইড (O²⁻) বা হাইড্রোক্ষাইড (OH⁻)
অর্থাৎ ধাতু + অক্সাইড = ক্ষারক
Na+O²⁻ = Na₂O
ধাতু + হাইড্রোক্সাইড = ক্ষারক
K + OH⁻ = KOH
ii) ক্ষারক পদার্থ এসিডকে প্রশমিত করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।
যেমনঃ KOH +HCl → KCl +H₂O
ক্ষার এসিড লবণ পানি
iii) ক্ষারক পদার্থ পানিতে দ্রবীভূত হতেও পারে আবার দ্রবীভূত নাও হতে পারে।
অর্থাৎ যে সব ধাতব অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড পানিতে দ্রবণীয় তারা ক্ষারক এবং পানিতে অদ্রবণীয় তারাও ক্ষারক।
অর্থাৎ ক্ষারক = পানিতে দ্রবনীয় অথবা অদ্রবনীয় অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড।
যেমনঃ NaOH , KOH প্রভৃতি যৌগ পানিতে দ্রবীভূত হয়। সুতরাং এরা ক্ষারক।
আবার (OH)₃ , CuO প্রভৃতি যৌগ পানিতে দ্রবনীয় হয়না তবুও এরা ক্ষারক।
iv) ক্ষারকের pH এর মান 7 এর বেশী হবে।
v) ক্ষারক পদার্থের শেষে O²⁻ (অক্সাইড) বা OH⁻ (হাইড্রোক্সাইড) মূলক অবশ্যই থাকবে।
vi) ক্ষারকগুলো জলীয় দ্রবণে OH আয়ন উৎপন্ন করবে।
vii) এটি লাল লিটমাসকে নী(১) একটি যৌগ যদি জলীয় দ্রবণে OH- আয়ন দেয় তবে তাকে ক্ষার বলা হয়। (২) যদি একটি যৌগের pH মান 7 হয় তবে সেটা লবন এগুলো সাধধারনত অায়নিক হয়ে থাকে। (৩) ব্যাটারিতে যে তড়িৎবিশ্লেষ্য দ্রব ব্যবহার করাহয় তা তরল থাকে না ফলে ব্যাটারিকে শুষ্ক কোষ বলে।