মিঠা পানিতে বৈশ্বিক উষ্ণতার প্রভাব:
১. জলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি:
* উষ্ণতার কারণে মিঠা পানির তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
* এর ফলে, মাছ, উদ্ভিদ এবং জীববৈচিত্র্যের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে।
* অনেক প্রজাতি তাদের আদর্শ তাপমাত্রার বাইরে চলে গেলে মারা যেতে পারে।
২. খরা এবং বন্যার তীব্রতা বৃদ্ধি:
* বৈশ্বিক উষ্ণতা খরার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি করছে।
* এর ফলে, মিঠা পানির ঘাটতি তৈরি হচ্ছে।
* অন্যদিকে, অতিবৃষ্টি বন্যার তীব্রতা বৃদ্ধি করছে।
৩. পানির মানের অবনতি:
* উষ্ণতার কারণে জীবাণুর বৃদ্ধি বেড়ে যায়।
* এর ফলে, পানি দূষিত হয় এবং পানিবাহিত রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
৪. লবণাক্ততা বৃদ্ধি:
* সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে, লবণাক্ত পানি মিঠা পানির উৎসে প্রবেশ করছে।
* এর ফলে, কৃষি এবং পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
৫. হিমবাহ গলন:
* বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে পাহাড়ি হিমবাহ দ্রুত গলে যাচ্ছে।
* এর ফলে, মিঠা পানির উৎস কমে যাচ্ছে।
মিঠা পানি রক্ষার জন্য:
* জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে।
* বৃক্ষরোপণ করতে হবে।
* পানি ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।