পুরুষদের মধ্যে বন্ধ্যাত্বের অন্যতম সাধারণ কারণ হিসেবে ভেরিকোসেলকে বিবেচনা করা হয়। এটি অন্ডকোষের মধ্যে শিরাগুলির বৃদ্ধির অবস্থাকে বোঝায়, যা পুরুষের অণ্ডকোষকে ধরে রাখে এবং এই অবস্থার ফলে শুক্রাণু উৎপাদন কমে যেতে পারে।
ভেরিকোসিল রোগের উপসর্গ-
*এটি বাম অন্ডকোষের দিকে বেশি হয় এবং ডান দিকে কম হয়।
*টেস্টিসের উপরের শিরাগুলিতে টক্সিক ব্লাড জমে শিরাগুলি ফুলে যায়।
*টেস্টিসের উপরের শিরাগুলিতে টক্সিক ব্লাড জমে কাল হয়ে যায়, পেঁচিয়ে গিয়ে স্পার্মাটিক কর্ডে ব্যথা হয় এবং কেচুর মতো ফুলে যায়।
*অন্ডকোষে ব্যথা হয়, অন্ডকোষ ঝুলে যায়, অণ্ডথলিতে চাকা বা পিণ্ড দেখা দিতে পারে, পায়ুপথে ব্যথা হওয়া।
*কুঁচকিতে ব্যথা, অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া, বন্ধ্যাত্ব, তলপেটে ব্যথা, অনৈচ্ছিক মূত্রত্যাগ, পুরুষত্বহীনতা, পুরুষাঙ্গে ব্যথা হওয়া।
*পুরুষাঙ্গ কখনো শক্ত ও সোজা হয়, কখনো বাঁকা হয়ে থাকে, যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়া ইত্যাদি।
কোনপ্রকার অস্ত্রোপচার ছাড়াই “VARICOCELE (ভ্যারিকোসেল)” সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এবং যৌন সমস্যারও সম্পূর্ণ সমাধান হয়ে থাকে।