নিজের আশেপাশে অনেকেই মারা যান, তাই এই ব্যাপারে সবার জ্ঞান রাখা উচিত৷
১. চোখের পিউপিল অর্থাৎ চোখে যে ছোট কালো ছিদ্রটা দেখা যায়, সেটি সাধারণত কম আলোতে বড় হয়, বেশি আলোতে ছোট হয়। যদি দেখেন রোগীর পিউপিল নামক ছিদ্রের আকার বড় হয়ে আছে, বেশি আলো (টর্চের আলো) ফেললেও সেটি বড় ছিদ্রই আছে, সংকোচিত হচ্ছে না। তাহলে এটি নির্দেশ করে সম্ভবত রোগী মারা গেছেন।
২. ব্লাড প্রেসারঃ
ব্লাড প্রেসার রেকর্ড করা যাবে না। অর্থাৎ কোন শব্দ আর শোনা যাবে না প্রেসার মাপার সময়।
৩. পালস বা নাড়ীস্পন্দনঃ
এটি পাবেন না। কব্জির উপরে পালস আছে কিনা চেক করলে কোন বিট পাবেন না। এছাড়া বুকে হার্ট বিটও পাবেন না।
৪. শ্বাসের গতিঃ
শ্বাসের কোন গতি পাবেন না। বুক উঠানামাও করবে না, স্টেথোস্কোপ দিয়ে ফুসফুস চেক করলেও কোন শ্বাস পাবেন না।
৫. মারা যাওয়ার কিছুক্ষণ পরই শরীর শীতল হয়ে যাবে।
৬. ECG: ECG করলে সোজা লাইন পাওয়া যায়।
ECG এর ঢেউ খেলানো লাইনের বদলে লাইন গুলো একদম সোজা হয়ে যাবে।
এই সবগুলো লক্ষণ রোগীর শরীরে পাওয়া গেলে প্রায় শতভাগ নিশ্চিত যে, রোগী মারা গেছে।