পরিপক্ক আম থেকেই যেমন পরিপক্ক আঁটি পাওয়া যায়। আর এই পরিপক্ক আম গাছ থেকে পড়ার ( পড়ুন ওভুলেশন)পর মাটিতে রোপন করলে( পড়ুন জরায়ুতে আসলে) চারা হতে পারে।
✅✅ তেমনি বাচ্চা চাইলে ডিম্বানু পরিপক্ক হতেই হবে। পরিপক্ক ডিম্বানুর সাইজ ১৮ মিমি বা তার চেয়ে বড়। পরিপক্কতার পরবর্তী ধাপ হলো ওভুলেশন।
ফ্যাক্টঃ অনেক সময় আমরা দেখি ডিম্বানু পরিপক্ক হলেও বাচ্চা হয় না। এর অন্যতম কারন আমরা অভুলেশন টাইমে স্বামী-স্ত্রী একসাথে থাকতে পারেই না। অভুলেশন হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টা পরই ডিম্বানু বাচ্চাতে রুপান্তরিত হওয়ার ক্ষমতা হারায়। টেস্ট টিউব পদ্ধতিতে স্ত্রীর ডিম্বানুকে যদি স্বামীর শুক্রানু দিয়ে ১২ঘন্টার মধ্যে একটিভ না করা হয় তাহলে সেখান থেকে ভালো ভ্রূণ হয় না।
〽〽অনেক সময় ডাক্তারগন এক সপ্তাহ সহবাসের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে রূঢ় বাস্তবতা হলো অধিকাংশ পুরুষ টানা মেলামেশা করতে পারেন না। এজন্য অনেকে ওভুলেশনের গোল্ডন মহূর্তটা মিস করে ফেলেন।
♻♻ওভুলেশন সময়কালেই মেলামেশা খুবই জরুরী। ওভুলেশন হয়েছে কিনা বুঝার অনেক উপায় আছে। তবে সবচেয়ে সস্তা আর ঘরে বসে করার উপায় হলো ওভুলেশন কিট।
আমাদের দেশে এসব কিটের ব্যবহার কম হলেও সারা বিশ্বের মানুষ যে কোন বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ দেখানোর আগে নিজেরাই তাদের অবস্থা কিট দিয়ে পরখ করে নেয়। ওভুলেশন হয়ে গেলে স্ত্রীর অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। স্বামীর শুক্রানু ভালো হলে যথাযথ মেলামেশায় প্রেগন্যন্সির সম্ভাবনা সর্বোচ্চ থাকে।