147 বার দেখা হয়েছে
"কুরআন ও হাদিস" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
মানব জাতির জন্যে দাজ্জালের চেয়ে অধিক বড় বিপদ আর নেই। বিশেষ করে সে সময় যে সমস্ত মুমিন জীবিত থাকবে তাদের জন্য ঈমান নিয়ে টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়বে। সমস্ত নবীই আপন উম্মাতকে দাজ্জালের ভয় দেখিয়েছেন। আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও দাজ্জালের ফিতনা থেকে সতর্ক করেছেন এবং তার অনিষ্ট থেকে বাঁচার উপায়ও বলে দিয়েছেন। ইবনে উমার (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণনা করেনঃ ﻰَّﻠَﺻ ِﻪَّﻠﻟﺍ ُﻝﻮُﺳَﺭ َﻡﺎَﻗ ﻲِﻓ َﻢَّﻠَﺳَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ﻪَّﻠﻟﺍ ﻰَﻠَﻋ ﻰَﻨْﺛَﺄَﻓ ِﺱﺎَّﻨﻟﺍ َّﻢُﺛ ُﻪُﻠْﻫَﺃ َﻮُﻫ ﺎَﻤِﺑ ِﻪَّﻠﻟﺍ َﻝﺎَﻘَﻓ َﻝﺎَّﺟَّﺪﻟﺍ َﺮَﻛَﺫ ﺎَﻣَﻭ ُﻩﻮُﻤُﻛُﺭِﺬْﻧُﺄَﻟ ﻲِّﻧِﺇ ْﺪَﻗَﻭ ﺎَّﻟِﺇ ٍّﻲِﺒَﻧ ْﻦِﻣ ﻲِّﻨِﻜَﻟَﻭ ُﻪَﻣْﻮَﻗ ُﻩَﺭَﺬْﻧَﺃ ﺎًﻟْﻮَﻗ ِﻪﻴِﻓ ْﻢُﻜَﻟ ُﻝﻮُﻗَﺄَﺳ ِﻪِﻣْﻮَﻘِﻟ ٌّﻲِﺒَﻧ ُﻪْﻠُﻘَﻳ ْﻢَﻟ َﻪَّﻠﻟﺍ َّﻥِﺇَﻭ ُﺭَﻮْﻋَﺃ ُﻪَّﻧِﺇ َﺭَﻮْﻋَﺄِﺑ َﺲْﻴَﻟ ‘‘একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাড়িয়ে আল্লাহর যথাযোগ্য প্রশংসা করলেন। অতঃপর দাজ্জালের আলোচনা করতে গিয়ে বললেনঃ আমি তোমাদেরকে তার ফিতনা থেকে সাবধান করছি। সকল নবীই তাদের উম্মাতকে দাজ্জালের ভয় দেখিয়েছেন। কিন্তু আমি তোমাদের কাছে দাজ্জালের একটি পরিচয়ের কথা বলব যা কোন নবীই তাঁর উম্মাতকে বলেন নাই। তা হলো দাজ্জাল অন্ধ হবে। আর আমাদের মহান আল্লাহ অন্ধ নন। নাওয়াস বিন সামআন (রাঃ) বলেনঃ ﻰَّﻠَﺻ ِﻪَّﻠﻟﺍ ُﻝﻮُﺳَﺭ َﺮَﻛَﺫ َﻢَّﻠَﺳَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ُﻪَّﻠﻟﺍ ٍﺓﺍَﺪَﻏ َﺕﺍَﺫ َﻝﺎَّﺟَّﺪﻟﺍ ﻰَّﺘَﺣ َﻊَّﻓَﺭَﻭ ِﻪﻴِﻓ َﺾَّﻔَﺨَﻓ ِﺔَﻔِﺋﺎَﻃ ﻲِﻓ ُﻩﺎَّﻨَﻨَﻇ ﺎَﻨْﻓَﺮَﺼْﻧﺎَﻓ َﻝﺎَﻗ ِﻞْﺨَّﻨﻟﺍ ِﻪَّﻠﻟﺍ ِﻝﻮُﺳَﺭ ِﺪْﻨِﻋ ْﻦِﻣ َﻢَّﻠَﺳَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ُﻪَّﻠﻟﺍ ﻰَّﻠَﺻ َﻑَﺮَﻌَﻓ ِﻪْﻴَﻟِﺇ ﺎَﻨْﻌَﺟَﺭ َّﻢُﺛ ﺎَﻣ َﻝﺎَﻘَﻓ ﺎَﻨﻴِﻓ َﻚِﻟَﺫ ﺎَﻳ ﺎَﻨْﻠُﻗ َﻝﺎَﻗ ْﻢُﻜُﻧْﺄَﺷ َﺕْﺮَﻛَﺫ ِﻪَّﻠﻟﺍ َﻝﻮُﺳَﺭ َﺓﺍَﺪَﻐْﻟﺍ َﻝﺎَّﺟَّﺪﻟﺍ َﺖْﻌَّﻓَﺭَﻭ ِﻪﻴِﻓ َﺖْﻀَّﻔَﺨَﻓ ِﺔَﻔِﺋﺎَﻃ ﻲِﻓ ُﻩﺎَّﻨَﻨَﻇ ﻰَّﺘَﺣ ُﺮْﻴَﻏ َﻝﺎَﻗ ِﻞْﺨَّﻨﻟﺍ ﻲِﻟ ُﻑَﻮْﺧَﺃ ِﻝﺎَّﺟَّﺪﻟﺍ ﺎَﻧَﺃَﻭ ْﺝُﺮْﺨَﻳ ْﻥِﺇ ْﻢُﻜْﻴَﻠَﻋ ُﻪُﺠﻴِﺠَﺣ ﺎَﻧَﺄَﻓ ْﻢُﻜﻴِﻓ ْﺝُﺮْﺨَﻳ ْﻥِﺇَﻭ ْﻢُﻜَﻧﻭُﺩ ٌﺅُﺮْﻣﺎَﻓ ْﻢُﻜﻴِﻓ ُﺖْﺴَﻟَﻭ ُﻪَّﻠﻟﺍَﻭ ِﻪِﺴْﻔَﻧ ُﺞﻴِﺠَﺣ ٍﻢِﻠْﺴُﻣ ِّﻞُﻛ ﻰَﻠَﻋ ﻲِﺘَﻔﻴِﻠَﺧ ‘‘একদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সকাল বেলা আমাদের কাছে দাজ্জালের বর্ণনা করলেন। তিনি তার ফিতনাকে খুব বড় করে তুলে ধরলেন। বর্ণনা শুনে আমরা মনে করলাম নিকটস্থ খেজুরের বাগানের পাশেই সে হয়ত অবস্থান করছে। আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর নিকট থেকে চলে গেলাম। কিছুক্ষণ পর আমরা আবার তাঁর কাছে গেলাম। এবার তিনি আমাদের অবস্থা বুঝে জিজ্ঞেস করলেনঃ তোমাদের কি হলো? আমরা বললামঃ হে আল্লাহর রাসূল! আপনি যেভাবে দাজ্জালের আলোচনা করেছেন তা শুনে আমরা ভাবলাম হতে পারে সে খেজুরের বাগানের ভিতরেই রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ দাজ্জাল ছাড়া তোমাদের উপর আমার আরো ভয় রয়েছে। আমি তোমাদের মাঝে জীবিত থাকতেই যদি দাজ্জাল আগমণ করে তাহলে তোমাদেরকে ছাড়া আমি একাই তার বিরুদ্ধে ঝগড়া করবো। আর আমি চলে যাওয়ার পর যদি সে আগমণ করে তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিই নিজেকে হেফাযত করবে। আর আমি চলে গেলে আল্লাহই প্রতিটি মুসলিমকে হেফাযতকারী হিসেবে যথেষ
করেছেন
ওই মিয়া, দলিল কোথায়? 

দলিল চেয়ে প্রশ্ন করেছি তো। 

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
12 ডিসেম্বর, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
2 টি উত্তর
20 আগস্ট, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন R.Hasan
1 টি উত্তর
14 মার্চ "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
3 অক্টোবর, 2022 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল

34,073 টি প্রশ্ন

33,018 টি উত্তর

1,584 টি মন্তব্য

3,230 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
15 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 15 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 22143
গতকাল ভিজিট : 34001
সর্বমোট ভিজিট : 43304520
  1. Lima24

    55 পয়েন্ট

    1 টি উত্তর

    0 টি গ্রশ্ন

  2. Towhid-khan

    55 পয়েন্ট

    1 টি উত্তর

    0 টি গ্রশ্ন

  3. Sagorroy

    50 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 টি গ্রশ্ন

  4. Raserul

    50 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 টি গ্রশ্ন

  5. amzadtopu

    50 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...